ঢাকা ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম
বসুন্ধরা ল্যাঙ্গুয়েজ অ্যান্ড স্কিল ডেভেলপমেন্ট সেন্টারে প্রশিক্ষণ, সনদ পেলেন ৪০ জন বড়দিনের আনন্দে সম্প্রীতির জয়গান বড়দিনের আনন্দে সম্প্রীতির জয়গান সিএফমোটো বাংলাদেশে অফিসিয়ালি লঞ্চ করল তাদের ফ্ল্যাগশিপ ৩০০ সিসি’র স্পোর্টস বাইক সিএফমোটো বাংলাদেশে অফিসিয়ালি লঞ্চ করল তাদের ফ্ল্যাগশিপ ৩০০ সিসি’র স্পোর্টস বাইক সিএফমোটো বাংলাদেশে অফিসিয়ালি লঞ্চ করল তাদের ফ্ল্যাগশিপ ৩০০ সিসি’র স্পোর্টস বাইক ভাইব্রেন্ট এখন উত্তরায় ফ্রেইট ফরওয়ার্ডিং খাতে চ্যালেঞ্জ ও সমাধান – বাফা প্রেসিডেন্ট প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের মালিক প্রতিষ্ঠান ট্রান্সকম গ্রুপের ৩০ হাজার কোটি টাকা একার দখলে নিয়েছেন সিমিন রহমান বিসিকে বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা

মসজিদের লাউড স্পিকারের আজানের উপর প্রশ্ন তুললেন কর্ণাটক হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ

#

২০ নভেম্বর, ২০২১,  5:29 PM

news image


মসজিদের আজান কেন ভোরের বেলায় দেওয়া হবে, তাতে শব্দ দূষণ ও পরিবেশের ভারসাম্য এর উপর প্রভাব বিস্তার করে জনমানুষের ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এমন একটি প্রশ্ন তুলেছেন ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের এক মামলাকারী শ্রী পি রাজেশের আইনজীবী শ্রী ধর প্রভু। শ্রী ধর প্রভু আদালতে আর্জি জানান যে, ৫(৩) ধরা অনুসারে প্রশাসনের বিনা অনুমতিতে লাউড স্পিকারের আজান দেওয়া সম্পূর্ণ বেআইনি। তিনি কর্ণাটক রাজ্যের হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি শ্রী ঋতু রাজ অগস্তি ও বিচারপতি শ্রী সাচীন শঙ্কর মাগাদুমের ডিভিশন বেঞ্চ বলেন যে প্রশাসনের বিনা অনুমতিতে যে কোন লাউড স্পিকারের সভা ও ধর্মীয় উপাসনালয় মাইক বাজানো সম্পূর্ণ বেআইনি। এবং লাউড স্পিকারের সাউন্ড পরিবেশ ও শব্দ দূষণ করে। তাই প্রশাসনের অনুমতি নিয়ে আজান দিতে হবে। কারণ হিসেবে, ১০,পর, থেকে সকাল, ৬,পযন্ত, কোন লাউড স্পিকারের সভা অনুষ্ঠিত হলে তার অনুমতি নিতে হবে। তবে কর্ণাটক রাজ্যের মসজিদ আওয়াকাফ বোর্ড এর তরফ থেকে আইনজীবী বলেন যে, তারা রিতিমত প্রশাসনের অনুমতি নিয়ে শব্দ রোধ যন্ত্র বসিয়ে আজান দিচ্ছেন। এর ফলে পরিবেশ ও শব্দ দূষণ কেমন করে হতে পারে তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। তাদের দাবি মন্দিরে যদি সাত সকালে ঘন্টা বাজে এবং সন্ধ্যায় ঘন্টার ধ্বনি উৎপন্ন হয় তখন তো পরিবেশ ও শব্দ দূষণ হয়না। মসজিদের আজান দিলে শুধু মাত্র শব্দ দূষণ ও পরিবেশ দূষণ হবে এমন কারণ হতে পারে না। এই মামলার পরবর্তীতে শুনানি শুরু হবে প্রধান বিচারপতি শ্রী ঋতু রাজ অগাস্তি ও শ্রী সচিন শঙ্কর মাগাদুমের ডিভিশন বেঞ্চে।।

logo

সম্পাদক ও প্রকাশক : তানভীর সানি