পিয়ালী নদীর তীরে প্রকৃতিক সৌন্দর্যের প্রতীক হিসেবে তুলে ধরতে এগিয়ে এলো নবগ্রাম পঞ্চায়েত
২৪ এপ্রিল, ২০২২, 3:28 PM
২৪ এপ্রিল, ২০২২, 3:28 PM
পিয়ালী নদীর তীরে প্রকৃতিক সৌন্দর্যের প্রতীক হিসেবে তুলে ধরতে এগিয়ে এলো নবগ্রাম পঞ্চায়েত
পশ্চিম বাংলার দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার বারুইপুর পূর্বে অবস্থিত ঐতিহাসিক আদি গঙ্গা নদীর শাখা মুজে যাওয়া পিয়ালী নদী নবরূপে সাজিয়ে তুলতে এগিয়ে এল বারুইপুর পূর্বে র রামনগর পঞ্চায়েত সমিতির অধীনে নবগ্রাম পঞ্চায়েত। এই পঞ্চায়েতের উপ প্রধান এবং নবগ্রাম অঞ্চল তৃনমূল দলের অন্যতম প্রধান নেতা জনাব আক্তার হোসেন মন্ডল উদ্দোগে কাজ শুরু হয়েছে। এই কাজে তাকে সাহায্য করছেন বারুইপুর পূর্বে র বিধায়ক ও তৃনমূল দলের জেলা নেতা শ্রী বিভাস সরদার এবং বারুইপুর পূর্বে র পঞ্চায়েত সমিতি র সহসভাপতি এবং বারুইপুর পূর্বে র তৃনমূল দলের সভাপতি শ্রী শ্যামসুন্দর চক্রবর্তী। এই পিয়ালী নদীর উপর নির্ভর করে একসময় কৃষি কার্য ও বানিজ্যিক লেনদেন চলতো গ্রাম থেকে কলকাতা শহরতলি তে। সেই সাথে এই নদী টি মিলে যায় দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার ডায়মন্ড হারবারের ভাগিরথী নদী এবং আদি গঙ্গা নদীর সাথে মিলিত হয়ে ক্যানিং নদীর সাথে মিলিত হয়েছে। এই নদীর তীরে হাজার হাজার কৃষক পরিবারে বসবাস। এবং এই নদীর উপর নির্ভর করে বেড়ে উঠেছে কৃষি শিল্প। তবে এই নদীর সস্কার শুরু হয়েছে। নবগ্রাম পঞ্চায়েতের উপ প্রধান জনাব আক্তার হোসেন মন্ডল নিজের উদ্দোগ ও প্রচেষ্টায় দ্রুত কাজ চলছে সৌন্দর্য উন্নয়ন করতে। এই নদীর পাড় ঘেঁষে চালু হতে চলেছে গনপরিবহন ব্যবস্তা। গভীর সুন্দর বন এলাকার ঢোষা হাট থেকে সূর্য পুর হয়ে বারুইপুর মহাকুমা। ওখান হতে সোজা কলকাতা যাওয়ার পথ। তাই আদি গঙ্গা নদীর তীরে গাছ ও মজবুত করে পাড় বানানো কাজ চলছে পুরো দমে। এই কাজে এলাকায় ব্যপক প্রভাব বিস্তার করতে চলে।